কেন পরিষেবাটি ব্যবহার করবেন?
কেন শস্য গুদাম আধুনিকীকরণ ও ডিজিটালাইজেশন প্রকল্প?
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে 5595 জন কৃষক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের গুদাম সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা ও বিপণন বিষয়ে সহায়তা প্রদান
- ৪১টি গুদামে বীজ সংরক্ষণ ও বীজ প্যাকেটজাতকরণ
- ৭৯টি গুদাম ডিজিটাল নেটওয়ার্কভুক্ত করা
- 5595 জন কৃষক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের গুদাম সংরক্ষণ সহায়তা প্রদান
- ১৭৭১০ মে: টন খাদ্য শস্য যথাপোযুক্তভাবে গুদামে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা
শগরিকের সমস্ত গুদামসমূহ
পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট,কুড়িগ্রাম, গাইবান্ধা, বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা, নওগাঁ, রাজশাহী, মানিকগঞ্জ, শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ, শরিয়তপুর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, রাজবাড়ি, কিশোরগঞ্জ, মাগুরা, নড়াইল, যশোর, ঝিনাইদহ জেলার ৫৬টি উপজেলার ৭৯টি গুদাম, ২টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও ১টি এলাকা কার্যালয়।
কৃষকের আয় বৃদ্ধি তথা ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিতে সহায়তা
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের শস্য গুদাম ঋণ কার্যক্রম নির্বাচিত এলাকার কৃষক (মাঝারি, ক্ষুদ্র, প্রান্তিক, বর্গা ও ভূমিহীন) এবং কৃষি উদ্যোক্তাদের উৎপাদিত/সংরক্ষিত কৃষি ফসল বিশেষ করে দানাদার জাতীয় খাদ্যশস্য মানসম্মত উপায়ে গুদামে সংরক্ষণের বিপরীতে ব্যাংক ঋণ প্রাপ্তি সহায়ক সরকার পরিচালিত একটি বিশেষায়িত সেবামূলক কার্যক্রম।
কৃষকের আর্থিক অবস্থা বিবেচনা করে
মানসম্পন্ন কৃষিগুদাম সেবা প্রদান করা
কৃষির নিজস্ব বাজার তৈরি করা
ক্ষতিকারক খাদ্য নিয়ন্ত্রণ করুন এবং বাস্তুতন্ত্র সংরক্ষণ করুন
কিভাবে পরিষেবা পাবেন
গুদাম পার্শ্ববর্তী ২ (দুই) কিলোমিটার এলাকা জরীপের মাধ্যমে গুদাম ও ব্যাংক নির্বাচন, কৃষকদের তালিকা প্রণয়ন, গুদাম সংস্কার এবং কৃষক/গুদাম রক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
-
নিবন্ধন করুন
বাংলাদেশ ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণাধীন তফসিলি ব্যাংকসমূহের মাধ্যমে কার্যক্রমভুক্ত গুদামে সংরক্ষিত শস্যের বিপরীতে কৃষকদের ঋণ প্রদান করা হয়ে থাকে।
-
আপনার শস্য গুদাম সংরক্ষণের জন্য রাখুন।
আপনার নিকটস্থ কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের আওতায় ঋগরিক শস্য গুদাম এ নিরাপদে সংরক্ষণের জন্য রাখুন।
-
ঋণ আবেদন
নিৰ্দিষ্ট ফি দেয়ার মাধ্যমে তফসিলি ব্যাংকের মাধ্যমে ঋণ এর জন্য আবেদন করুন।
-
ভাড়া পরিশোধ করে উত্তোলন করুন।
আপনার পণ্যটির মূল্য যখন বাজারে লাভজনক পর্যায়ে যাবে তখন উত্তোলনের জন্য আবেদন করুন।
আমাদের বিশেষজ্ঞ কী বলেন
গ্রামীণ অর্থনীতিতে গতি সঞ্চারের লক্ষ্যে কৃষকের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে বিপণন সহায়তার মাধ্যমে আয় বৃদ্ধি এবং তৃণমূল পর্যায়ে খাদ্য নিরাপত্তা গড়ে তুলতে অংশগ্রহণমূলক শস্য সংরক্ষণের ভৌত ও অবকাঠামোগত ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলা।
শস্য গুদাম আধুনিকীকরণ ও ডিজিটালাইজেশন প্রকল্প
বাস্তবায়নকারী সংস্থা কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম) এর আওতাধীন শস্য গুদাম আধুনিকীকরণ ও ডিজিটালাইজেশন প্রকল্পটি কৃষকের আয় বৃদ্ধি তথা ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিতে সহায়তার লক্ষ্যে নেয়া হয়েছে।
১) কৃষকের আয় বৃদ্ধি তথা ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিতে সহায়তার লক্ষ্যে শস্য গুদাম কার্যক্রমের মাধ্যমে ১৭৭১০ মে: টন খাদ্য শস্য যথাপোযুক্তভাবে গুদামে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা; ২) শস্য বপন মৌসুমে স্বল্পমূল্যে, সহজে উন্নত বীজ সরবরাহের লক্ষ্যে ৪১টি গুদামে বীজ সংরক্ষণ ও বীজ প্যাকেটজাতকরণের মাধ্যমে স্থানীয় বীজ ব্যবসায় সহায়তা প্রদান; ৩) সফটওয়ার তৈরির মাধ্যমে কার্যক্রমভুক্ত ৭৯টি গুদাম ডিজিটাল নেটওয়ার্কভুক্ত করা এবং ৪) প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ৫৫৯৫ জন কৃষক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের গুদাম সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা ও বিপণন বিষয়ে সহায়তা প্রদান।
পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট,কুড়িগ্রাম গাইবান্ধা, বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা, নওগাঁ, রাজশাহী, মানিকগঞ্জ, শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ, শরিয়তপুর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, রাজবাড়ি, কিশোরগঞ্জ, মাগুরা, নড়াইল, যশোর, ঝিনাইদহ জেলার ৫৬টি উপজেলার ৭৯টি গুদাম, ২টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও ১টি এলাকা কার্যালয়।
১. বাস্তবায়নকারী সংস্থা: কৃষি বিপণন অধিদপ্তর (ডিএএম) ২. বাস্তবায়নকাল: ১/০৭/২০২৩ হতে ৩০/০৬/২০২৬ পর্যন্ত ৩. প্রাক্কলিত ব্যয়: ৪৯০০.০০ লক্ষ ৪. অর্থায়নের উৎস: জিওবি ৫. প্রকল্পের উদ্দেশ্য: ১) কৃষকের আয় বৃদ্ধি তথা ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তিতে সহায়তার লক্ষ্যে শস্য গুদাম কার্যক্রমের মাধ্যমে ১৭৭১০ মে: টন খাদ্য শস্য যথাপোযুক্তভাবে গুদামে সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা; ২) শস্য বপন মৌসুমে স্বল্পমূল্যে, সহজে উন্নত বীজ সরবরাহের লক্ষ্যে ৪১টি গুদামে বীজ সংরক্ষণ ও বীজ প্যাকেটজাতকরণের মাধ্যমে স্থানীয় বীজ ব্যবসায় সহায়তা প্রদান; ৩) সফটওয়ার তৈরির মাধ্যমে কার্যক্রমভুক্ত ৭৯টি গুদাম ডিজিটাল নেটওয়ার্কভুক্ত করা এবং ৪) প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ৫৫৯৫ জন কৃষক ও অন্যান্য সংশ্লিষ্টদের গুদাম সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনা ও বিপণন বিষয়ে সহায়তা প্রদান। ৬. প্রকল্প এলাকা: পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট,কুড়িগ্রাম গাইবান্ধা, বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা, নওগাঁ, রাজশাহী, মানিকগঞ্জ, শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ, শরিয়তপুর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, রাজবাড়ি, কিশোরগঞ্জ, মাগুরা, নড়াইল, যশোর, ঝিনাইদহ জেলার ৫৬টি উপজেলার ৭৯টি গুদাম, ২টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও ১টি এলাকা কার্যালয়। ৭. প্রকল্প পরিচালকের নাম: ড. ফাতেমা ওয়াদুদ ৮. মোবাইল/ টেলিফোন নম্বর: মোবাইলঃ ০১৭১১৫২৭৮৬৫, টেলিফোনঃ ৫৫৯২৮৪৫৪ ৯. ই-মেইল: shilawadudgp@gmail.com
পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, দিনাজপুর, নীলফামারী, রংপুর, লালমনিরহাট,কুড়িগ্রাম গাইবান্ধা, বগুড়া, জয়পুরহাট, পাবনা, নওগাঁ, রাজশাহী, মানিকগঞ্জ, শেরপুর, জামালপুর, ময়মনসিংহ, শরিয়তপুর, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, রাজবাড়ি, কিশোরগঞ্জ, মাগুরা, নড়াইল, যশোর, ঝিনাইদহ জেলার ৫৬টি উপজেলার ৭৯টি গুদাম, ২টি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র ও ১টি এলাকা কার্যালয়।
সর্বশেষ কৃষি সংবাদ
বাংলাদেশে নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে সরকার গুড এগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসেস (গ্যাপ) বা উত্তম কৃষিচর্চার আওতায় ৩ লাখ হেক্টর জমি আনার উদ্যোগ নিয়েছে। এছাড়াও, আলুর উৎপাদন খরচ বেশি হওয়ায় কৃষকরা লোকসানের শিকার হচ্ছেন এবং ডিজিটাল কৃষি ও উন্নত সনাতন পদ্ধতিতে গলদা চিংড়ি চাষে কৃষকদের স্বাবলম্বী হওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে।
কৃষিকাজের ভবিষ্যৎ: ক্রমবর্ধমান বিশ্বের জন্য টেকসই ধান চাষ
টেকসই ধান চাষের দিকে পরিবর্তনবিশ্বের
Read Moreদ্বিগুণ পেঁয়াজের দাম, অনুসন্ধানে বেরিয়ে এলো ‘ভয়ংকর’ তথ্য
রাজধানীর খুচরা বাজারে একাধিক সবজি ৬০
Read More